স্টাফ রিপোর্টার
আজ ঢাকা জাতীয় প্রেসক্লাবে নারী সমাজের উদ্যোগে যুব মহিলা লীগ এর নেত্রী বর্ষা চৌধুরীকে নিয়ে বিশাল এক মানববন্ধন।বর্ষা চৌধুরী নিজেকে একজন ব্যান্ড প্রমোটর দাবি করেন।তিনি বলেন তিনি নারীদের আদর্শ।তাকে দেখে ভুক্তভোগী অসহায় নারীরা বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখেন। অথচ বর্ষার ইতিহাস সামনে আসলে নারীরাই বলেন বর্ষা চৌধুরী নারী জাতির কলঙ্ক,এবং কি নারী জাতি ধিক্কার জানায় তাঁকে বর্ষা চৌধুরীর এখন পর্যন্ত জানামতে মোট ৫টি বিয়ে করেন। প্রথম স্বামী এসিডদগ্ধ করে তাকে ছেড়ে চলে যায়,দ্বিতীয় স্বামী জাবেদ তাঁর ঘরে একটি কন্যা সন্তান রয়েছেন তিনি ও তাঁকে ছেড়ে চলে যায়।তৃতীয় স্বামী সংঙ্গীত শিল্পী রুমি রহমান তাঁর ঘরেও একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। এর পর বিয়ে করেন আমজাদুল ইসলাম জ্যাকি নামের একটি ছেলেকে ঐ ছেলের লাশ বর্ষার বেডরুমে থেকে বের হয় পরে তিনি যুব মহিলা লীগ এর নেত্রী পরিচয়ে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেয়।এর পর তিনি কৌশলে সকল কিছু গোপন করে এসিড ভিক্টিম দেখিয়ে নিজেকে অসহায় দাবী করে কৌশলে বিবাহ করেন অভিনেতা রাসেল মিয়াকে। বিয়ের পরপরই রাসেল মিয়া সকল কিছু জানতে পারলে তাঁর কাছ থেকে চলে আসার বিভিন্ন কৌশল করতে থাকেন।কোন ভাবেই রাসেল মিয়া সংসার করতে রাজি না হলে নারী ও শিশু ১১(গ) দ্বারায় সবুজ বাগ থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার খবরটি রাসেল মিয়া শুনে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে সাথে সাথে রাসেল মিয়ার ভেরিফাই ফেসবুক আইডিতে লাইভ করতে করতে থানায় গিয়ে আন্তসমর্পণ করেন।তারপর মহামান্যা আদালত রাসেল মিয়াকে জেল হাজতে পেরন করেন। এর পূর্বের সকল স্বামীর কাছ থেকেই মামলা দিয়ে হোক।কৌশলে হোক কাবিনের টাকা আদায়,সহ টাকার নেশায় বিয়ে বানিজ্যে বিবর এ-ই নারী। সাধারণ নারীরা বলছেন এই বর্ষা সমাজের অন্যান নারীদের সম্মান একের পর এক ক্ষুন্ন করে যাচ্ছে,তাঁর কারনে নারী সমাজের আজ মুখ লুকিয়ে চলতে হচ্ছে। তাঁকে আইনের মাধ্যমে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবী ও করেন তাঁরা। এবং হাসতে হাসতে এটাও বলেন ৫টা বিয়ে তো প্রমান সহ মিললো।খোঁজ নিলে না জানি আর-ও কতো বিয়ে যেনো তাঁর বের হয় লজ্জার সাথে সেই অপেক্ষায় ও করতে হচ্ছে বলে নারী সমাজ মানববন্ধনে বলেন
Leave a Reply